Close

সময়ের আগে বৃন্তচ্যুত এক গোলাপ

✍️প্রিয়রঞ্জন কাঁড়ার

বাংলা সিনেমার ইতিহাসে উচ্চ মার্গের সুঅভিনেত্রীদের এলিট লিস্টে হয়তো তাঁর জায়গা হবে না। কিন্তু গ্ল্যামার দিয়ে, দু’চোখ ভরা অভিমানী চাউনি দিয়ে একটা সময়ে ইন্ডাস্ট্রিকে অক্সিজেন দিয়েছিলেন তিনি। স্টুডিওতে শ্যুটিংয়ের অবসরে রাস্তার কুকুরদের নিজে হাতে খাওয়ানো সহ অনেক গল্প শুনেছি সিনিয়রদের মুখে, যেগুলো জীবনকে গভীরভাবে ভালোবাসা এক স্বভাব-প্রেমিকার ছবি এঁকে দিয়ে যায় ক্যানভাসে। আবার মহুয়ার গ্ল্যামারের আলোয় অনেকাংশে আলোকিত তাঁরই এক সহকর্মীকে অন্যান্য প্রশ্নের ফাঁকে মহুয়া-বিষয়ক একটি প্রশ্ন করতে গিয়ে দেখেছি, “এখন আবার মহুয়া কেন” গোছের এক বাণ্ডিল বিরক্তি চোখ-ভুরু ও দু’ঠোঁটের মাঝে খেলা করে গিয়েছে। এটাই জীবন। দৈনন্দিন হিসেবের খাতা থেকে একবার নাম কাটা গেলে মনের আকাশেও বহিরাগত হয়ে পড়ে মানুষ। এখন মহুয়ার সেই সতীর্থও “মহুয়ালোকে”। কীভাবে পরস্পরের মুখোমুখি হন, জানি না! আজ মহুয়ার জন্মদিনে একটু ফিরে দেখা।
মহুয়া (শিপ্রা) রায়চৌধুরী (২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৮ — ২২ জুলাই, ১৯৮৫)

Leave a Reply

0 Comments
%d bloggers like this:
scroll to top